২০০৬-০৮ সালে উত্তীর্ণ সাবেক ওই শিক্ষার্থী লিভ স্টিভেন্সের দাবি- স্কুলটির ছাত্রছাত্রীরা প্রকাশ্যে যৌন সম্পর্ক করে এবং এই সম্পর্কিত বিভিন্ন অদ্ভূত প্রতিযোগিতা করে। শিক্ষকরা এই বিষয়ে সব কিছু জানলেও তারা কিছুই করতে পারেন না। স্টিভেন্সের এই দাবি স্কুল প্রশাসন ও অভিভাবকদের চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ব্রিটেনের ব্রিটিশ নিউজ ওয়েবসাইটের খবর অনুযায়ী, শিক্ষার্থীরা স্কুলের মাঠেও এই ধরনের কাজ করে। লিভ জানিয়েছেন, তার সময়ে ‘টেম্পল চ্যালেঞ্জ’ নামের একটি খেলা হত। এই খেলায় ৭৫০ একর এলাকায় বিস্তৃত স্কুলটির মোট ৪০ টি বিল্ডিংয়ে সেক্সের প্রতিযোগিতা হত। লিভ জানান, স্কুলে এই ধরনের প্রতিযোগিতায় যে জুটি অংশ নিত তারা প্রত্যেকেই একে অপরকে ভালবাসত।
লিভ দাবি করেন, শিক্ষার্থীরা স্কুলের ক্লাসরুম, ক্রিকেট প্যাভিলিয়ন, বোর্ডিং হাউস সবখানেই শিক্ষার্থীরা প্রকাশ্য সেক্সে মিলিত হয়। স্কুলটির ছাত্রীদের সকলেরই বয়স ১৬ বছরের বেশি। সুতরাং ব্রিটেনের নিয়ম অনুযায়ী, ১৬ বছরের উর্ধ্বে অনুমতি সাপেক্ষে শারীরিক সম্পর্ক সম্পূর্ণরূপে বৈধ। আর এ কারণেই আইনিভাবে কঠোর হতে পারছে না স্কুল প্রশাসন। তবে সহবাস বৈধ হলেও স্কুল চত্বরের যেখানে সেখানে এই ধরনের কাজ করা নিয়ে উদ্বিঘ্ন ব্রিটেনের প্রশাসন।
