লিবিয়ায় ফ্রান্সের বিমানবাহিনীর হামলায় ৪টি ট্যাঙ্ক ধ্বংস হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এখন শুরু হয়েছে যৌথবাহিনীর সম্মিলিত আক্রমণ। ফ্রান্সের সঙ্গে হামলায় যোগ দিয়েছে ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র। ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ১১০টিরও বেশি মিসাইল নিক্ষেপ করেছে বলে দাবি করেছে পেন্টাগন। মার্কিন, বৃটিশ ও ফরাসি বিমান ও মিসাইল হামলায় অন্তত ১০০ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। হতাহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। হতাহতদের মধ্যে শিশু ও নারীরাই বেশি বলেও রয়টার্স জানিয়েছে। বিমান ও মিসাইল হামলায় ত্রিপোলি, মিসতারা, বেনগাজি, জুওঅরা ও সিরতে এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বেশি।
সামরিক অভিযানের প্রথম দফায়ই অভিযানের নেতৃত্ব গ্রহণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জাতিসংঘের নো-ফ্লাই জোন কিভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তা নির্ধারণ করার জন্য পশ্চিমা ও আরব নেতাদের অংশগ্রহণে শনিবার ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত জরুরি বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পরেই এ হামলা শুরু হয়েছে।
হামলার পর পরই লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট গাদ্দাফি এক বিবৃতিতে বলেছেন, লিবিয়ার ঐক্য, সার্বভৌমত্ব ও শক্তিমত্তাকে রক্ষা করতে তিনি অস্ত্রাগার খুলে দেবেন। এই হামলা লিবিয়ার জনগণকে আরো শক্তিশালী ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ করেছে। অন্তত ২০টি ফরাসি যুদ্ধবিমান শনিবারের অভিযানে অংশ নিয়েছে বলে রয়টার্সের বরাত দিয়ে খবর প্রকাশ করেছে বিবিসি অনলাইন।(সূত্র: অনলাইন)
সামরিক অভিযানের প্রথম দফায়ই অভিযানের নেতৃত্ব গ্রহণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জাতিসংঘের নো-ফ্লাই জোন কিভাবে বাস্তবায়ন করা হবে তা নির্ধারণ করার জন্য পশ্চিমা ও আরব নেতাদের অংশগ্রহণে শনিবার ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত জরুরি বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পরেই এ হামলা শুরু হয়েছে।
হামলার পর পরই লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট গাদ্দাফি এক বিবৃতিতে বলেছেন, লিবিয়ার ঐক্য, সার্বভৌমত্ব ও শক্তিমত্তাকে রক্ষা করতে তিনি অস্ত্রাগার খুলে দেবেন। এই হামলা লিবিয়ার জনগণকে আরো শক্তিশালী ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ করেছে। অন্তত ২০টি ফরাসি যুদ্ধবিমান শনিবারের অভিযানে অংশ নিয়েছে বলে রয়টার্সের বরাত দিয়ে খবর প্রকাশ করেছে বিবিসি অনলাইন।(সূত্র: অনলাইন)