বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর ৪টার দিকে খেলা শেষ হওয়ার পর ব্রাজিলিয়ানরা সাও পাওলো ও বেলো হরিজন্তরসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করেন। অবশ্য এর আগে থেকেই পুলিশ সতর্ক ছিল। কিন্তু কোনো সকর্ততায় কাজে আসেনি।
সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সাও পাওলোয়। শত শত ব্রাজিল সমর্থক রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। রাস্তার বাসে আগুন ধরিয়ে দেন তারা। টায়ার জ্বালিয়া বিক্ষোভ এবং ভাংচুর করেন। পুলিশ এখন পর্যন্ত কয়েকজনকে আটক করেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
সাও পাওলোর রাস্তায় ভাংচুরের অভিযোগে আটক সামির কেলভিনকে বলতে শোনা গেছে- আমার সব শেষ। আমি একজন ব্রাজিলিয়ান। কিছুই আমার বাকি নেই। আমি আত্মহত্যা করতে চাই।
বিশ্বকাপ
সেমিফাইনালে ৭-১ গোলে জার্মানির কাছে পরাজয়ের পর নেইমারের দেশ ব্রাজিলে
বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ক্ষোভে-দুঃখে ফুঁসে উঠেছে ফুটবলপ্রিয়
ব্রাজিলিয়ানরা। খেলা শেষের পর বিভিন্ন স্থানে ভাংচুর ও বাসে অগ্নিসংযোগ করে
বিক্ষোভ করে ক্ষুব্ধ সমর্থরা। মঙ্গলবার রাতে ব্রাজিল বিশ্বকাপের সেমিফাইলে
জার্মানির কাছে ৭-১ গোলে স্বাগতিক ব্রাজিল হেরে গেলে সমর্থকরা বিক্ষুপ্ত
হয়ে ওঠেন। প্রকাশ্যে আত্মহত্যা করার কথাও বলেছেন অনেকে।
বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর ৪টার দিকে খেলা শেষ হওয়ার পর ব্রাজিলিয়ানরা সাও পাওলো ও বেলো হরিজন্তরসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করেন। অবশ্য এর আগে থেকেই পুলিশ সতর্ক ছিল। কিন্তু কোনো সকর্ততায় কাজে আসেনি।
সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সাও পাওলোয়। শত শত ব্রাজিল সমর্থক রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। রাস্তার বাসে আগুন ধরিয়ে দেন তারা। টায়ার জ্বালিয়া বিক্ষোভ এবং ভাংচুর করেন। পুলিশ এখন পর্যন্ত কয়েকজনকে আটক করেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
সাও পাওলোর রাস্তায় ভাংচুরের অভিযোগে আটক সামির কেলভিনকে বলতে শোনা গেছে- আমার সব শেষ। আমি একজন ব্রাজিলিয়ান। কিছুই আমার বাকি নেই। আমি আত্মহত্যা করতে চাই। - See more at: http://www.jugantor.com/current-news/2014/07/09/120703#sthash.GAtOcpHy.dpufবিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ৭-১ গোলে জার্মানির কাছে পরাজয়ের পর নেইমারের দেশ ব্রাজিলে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ক্ষোভে-দুঃখে ফুঁসে উঠেছে ফুটবলপ্রিয় ব্রাজিলিয়ানরা। খেলা শেষের পর বিভিন্ন স্থানে ভাংচুর ও বাসে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ করে ক্ষুব্ধ সমর্থরা। মঙ্গলবার রাতে ব্রাজিল বিশ্বকাপের সেমিফাইলে জার্মানির কাছে ৭-১ গোলে স্বাগতিক ব্রাজিল হেরে গেলে সমর্থকরা বিক্ষুপ্ত হয়ে ওঠেন। প্রকাশ্যে আত্মহত্যা করার কথাও বলেছেন অনেকে।
বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর ৪টার দিকে খেলা শেষ হওয়ার পর ব্রাজিলিয়ানরা সাও পাওলো ও বেলো হরিজন্তরসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করেন। অবশ্য এর আগে থেকেই পুলিশ সতর্ক ছিল। কিন্তু কোনো সকর্ততায় কাজে আসেনি।
সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সাও পাওলোয়। শত শত ব্রাজিল সমর্থক রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। রাস্তার বাসে আগুন ধরিয়ে দেন তারা। টায়ার জ্বালিয়া বিক্ষোভ এবং ভাংচুর করেন। পুলিশ এখন পর্যন্ত কয়েকজনকে আটক করেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
সাও পাওলোর রাস্তায় ভাংচুরের অভিযোগে আটক সামির কেলভিনকে বলতে শোনা গেছে- আমার সব শেষ। আমি একজন ব্রাজিলিয়ান। কিছুই আমার বাকি নেই। আমি আত্মহত্যা করতে চাই।
বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর ৪টার দিকে খেলা শেষ হওয়ার পর ব্রাজিলিয়ানরা সাও পাওলো ও বেলো হরিজন্তরসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করেন। অবশ্য এর আগে থেকেই পুলিশ সতর্ক ছিল। কিন্তু কোনো সকর্ততায় কাজে আসেনি।
সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সাও পাওলোয়। শত শত ব্রাজিল সমর্থক রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। রাস্তার বাসে আগুন ধরিয়ে দেন তারা। টায়ার জ্বালিয়া বিক্ষোভ এবং ভাংচুর করেন। পুলিশ এখন পর্যন্ত কয়েকজনকে আটক করেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
সাও পাওলোর রাস্তায় ভাংচুরের অভিযোগে আটক সামির কেলভিনকে বলতে শোনা গেছে- আমার সব শেষ। আমি একজন ব্রাজিলিয়ান। কিছুই আমার বাকি নেই। আমি আত্মহত্যা করতে চাই। - See more at: http://www.jugantor.com/current-news/2014/07/09/120703#sthash.GAtOcpHy.dpufবিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ৭-১ গোলে জার্মানির কাছে পরাজয়ের পর নেইমারের দেশ ব্রাজিলে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ক্ষোভে-দুঃখে ফুঁসে উঠেছে ফুটবলপ্রিয় ব্রাজিলিয়ানরা। খেলা শেষের পর বিভিন্ন স্থানে ভাংচুর ও বাসে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ করে ক্ষুব্ধ সমর্থরা। মঙ্গলবার রাতে ব্রাজিল বিশ্বকাপের সেমিফাইলে জার্মানির কাছে ৭-১ গোলে স্বাগতিক ব্রাজিল হেরে গেলে সমর্থকরা বিক্ষুপ্ত হয়ে ওঠেন। প্রকাশ্যে আত্মহত্যা করার কথাও বলেছেন অনেকে।
বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর ৪টার দিকে খেলা শেষ হওয়ার পর ব্রাজিলিয়ানরা সাও পাওলো ও বেলো হরিজন্তরসহ দেশটির বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ করেন। অবশ্য এর আগে থেকেই পুলিশ সতর্ক ছিল। কিন্তু কোনো সকর্ততায় কাজে আসেনি।
সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সাও পাওলোয়। শত শত ব্রাজিল সমর্থক রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। রাস্তার বাসে আগুন ধরিয়ে দেন তারা। টায়ার জ্বালিয়া বিক্ষোভ এবং ভাংচুর করেন। পুলিশ এখন পর্যন্ত কয়েকজনকে আটক করেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
সাও পাওলোর রাস্তায় ভাংচুরের অভিযোগে আটক সামির কেলভিনকে বলতে শোনা গেছে- আমার সব শেষ। আমি একজন ব্রাজিলিয়ান। কিছুই আমার বাকি নেই। আমি আত্মহত্যা করতে চাই।
