জনপ্রিয় ড্রামা সিরিজ 'ট্রু ব্লাড' আমেরিকান টেলিভিশিন চ্যানেল এইচবিওতে দীর্ঘ সাত বছর ধরে প্রচারিত হচ্ছে। ভৌতিক ও অ্যাকশন কমেডিধর্মী এ সিরিজটি মূলত অ্যানা প্যাকুইনের (সুকি স্টেকহাউজ) নানা অ্যাডভেঞ্চারের কাহিনী নিয়ে আবর্তিত।
'ট্রু ব্লাড' সিরিজের সকল পর্বে সহঅভিনেতার সঙ্গে বেশ অন্তরঙ্গ মুহূর্তে দেখা যায় অ্যানা প্যাকুইনকে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো- ক্যামেরার সামনে এসব অন্তরঙ্গ মুহূর্তে মোটেও অভিনয় করেননি অ্যানা। সবসময়ই এসব মুহূর্তে সত্যিকারের যৌন মিলনের দৃশ্যই ধারণ করা হয়েছে। আর এতে কখনোই সংকোচ বোধ করেননি এ অভিনেত্রী।
তিনি বলেন, 'সকল সহঅভিনেতার সঙ্গে আমার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তাই অন্তরঙ্গ মুহূর্তগুলো সত্যিকারভাবে ধারণ করতে মোটেও দ্বিধাবোধ করিনি।'
‘ট্রু ব্লাড’ সিরিজের পরিচালক প্যাকুইনের স্বামী স্টিফেন ময়ার অন্য পুরুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের দৃশ্যে ধারণ করাতে ময়ারই স্ত্রী অ্যানাকে উৎসাহ দেন। কারণ একজন পরিচালক হিসেবে তিনি মনে করেন এতে করে দৃশ্যটি অনেক বাস্তবধর্মী হবে। আর এতে করে তাদের নিজেদের দাম্পত্য সম্পর্ক আরও জোরালো হয়েছে।
'ট্রু ব্লাড' সিরিজের সকল পর্বে সহঅভিনেতার সঙ্গে বেশ অন্তরঙ্গ মুহূর্তে দেখা যায় অ্যানা প্যাকুইনকে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো- ক্যামেরার সামনে এসব অন্তরঙ্গ মুহূর্তে মোটেও অভিনয় করেননি অ্যানা। সবসময়ই এসব মুহূর্তে সত্যিকারের যৌন মিলনের দৃশ্যই ধারণ করা হয়েছে। আর এতে কখনোই সংকোচ বোধ করেননি এ অভিনেত্রী।
তিনি বলেন, 'সকল সহঅভিনেতার সঙ্গে আমার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তাই অন্তরঙ্গ মুহূর্তগুলো সত্যিকারভাবে ধারণ করতে মোটেও দ্বিধাবোধ করিনি।'
‘ট্রু ব্লাড’ সিরিজের পরিচালক প্যাকুইনের স্বামী স্টিফেন ময়ার অন্য পুরুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের দৃশ্যে ধারণ করাতে ময়ারই স্ত্রী অ্যানাকে উৎসাহ দেন। কারণ একজন পরিচালক হিসেবে তিনি মনে করেন এতে করে দৃশ্যটি অনেক বাস্তবধর্মী হবে। আর এতে করে তাদের নিজেদের দাম্পত্য সম্পর্ক আরও জোরালো হয়েছে।